fbpx
Thursday, September 19, 2024
spot_imgspot_img
HomeTechপাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যা জানতে হবে

পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যা জানতে হবে

বর্তমান সময়ের স্মার্টফোনে বড় ব্যাটারি থাকলেও চলার পথে সেটিও ঠিক সবসময় ব্যাকআপ দিতে পারে না। তাই অনেকে জরুরি মুহূর্তে চার্জবিহীন অবস্থা থেকে বাঁচতে পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে থাকেন। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংক পাওয়া যায়। প্রয়োজন অনুযায়ী এতে বিভিন্ন ফিচার থাকে। সেজন্য কষ্টের অর্থে প্রয়োজনীয় এ ডিভাইস কেনার আগে কিছু বিষয় জানতে হবে।

চার্জিং পোর্ট

পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে চার্জিং পোর্টের সংখ্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পাওয়ার ব্যাংকে যতগুলো পোর্ট থাকবে আপনি ততগুলো ডিভাইস চার্জ দিতে পারবেন।

ব্যাটারির পরিমাণ

ব্যাটারির পরিমাণ বা ক্যাপাসিটি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারির দ্বিগুণ কী না সেটি যাচাই করে নিতে হবে। এছাড়াও আপনার স্মার্টফোনের মতোই যেন পাওয়ার ব্যাংকের ব্যাটারি ক্যাপাসিটি যেন মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার তালিকাভুক্ত থাকে। তাহলে অনেকদিন পর্যন্ত সার্ভিস পাওয়া যাবে।

চার্জিং ক্যাবল

একটা ভালো মানের চার্জার শুধু যে আপনার ডিভাইসটি দ্রুত চার্জ করতে পারে এমনটা নয়, আপনার ডিভাইসকে পাওয়া সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারে এবং ওভারহিটিং থেকেও সুরক্ষিত রাখতে পারে। তাই পাওয়ার ব্যাংকের চার্জিং ক্যাবলটি যেন ভাল মানের হয় সেটিও লক্ষ্য রাখতে হবে।

ভালো মানের ব্যাটারি সেল

কথায় আছে, সস্তার তিন অবস্থা। প্রবাদ প্রবচন হলেও বাস্তব জীবনেও এটি কার্যকর। ভালো মানের ও ভালো ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংক দীর্ঘদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যাবে। তাই টাকার মায়া ত্যাগ করে ভালো জিনিস কেনাই ভালো। কেননা সস্তা ডিভাইসে যে ব্যাটারি সেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেটি পরবর্তী সময়ে আপনার মোবাইলে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।

নতুন প্রযুক্তি

ডিভাইসের চার্জিং স্ট্যাটাস অর্থাৎ আপনার ডিভাইস কতখানি চার্জ হলো তা বোঝাতে আজকাল অনেক পাওয়ার ব্যাংকেই থাকছে এলইডি ইন্ডিকেটর থাকে। স্বচ্ছ ও পরিষ্কার ইন্ডিকেটর আছে এমন পাওয়ার ব্যাংক পেলে কিনতে কার্পণ্য করবেন না।

পাওয়ার ব্যাংক কেনার সময় অবশ্যই সেটি চেক করে নিন, যে সেটির আউটপুট ভোল্টেজ আপনার ডিভাইস ম্যাচ করে। ডিভাইসের থেকে যদি পাওয়ার ব্যাংকের আউটপুট ভোল্টেজ কম হয়, তাহলে সেটি কাজ করবে না।

এছাড়াও নিশ্চিত করুন, চার্জারের অ্যাম্পিয়ার কাউন্ট এবং যে ডিভাইস চার্জ করা হবে, তা যেন ম্যাচ করে। অ্যাম্পিয়ার কাউন্টই হলো সেই কারেন্ট, যা চার্জার থেকে যে প্রডাক্ট চার্জ হবে, যা সাপ্লাই করা হয়। চার্জারের অ্যাম্পিয়ার কাউন্ট যদি কোনোভাবে বেশি হয়, তাহলে সমস্যা নেই। কিন্তু যদি কম হয়, তাহলে হয় ডিভাইস চার্জ করবে না বা খুবই ধীরে ডিভাইস চার্জ হবে। আর বিভিন্ন মডেলের ও দামে পাওয়ার ব্যাংক দেখুন এখানে

আরও দেখুন
আপনার অ্যানড্রয়েড ফোনের জন্য জরুরি কিছু কোড

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Elliana Murray on ONLINE SHOPPING
Discover phone number owner on Fake app চেনার উপায়